২০০ কোটি টাকা বার্ষিক আয় করে বাংলাদেশ মাছের আঁশ থেকে

 আগের চেয়ে মাছ ব্যবসায়ীরা আরো বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে তবে তারা মাছ নয় বরং মাছের আঁশ রপ্তানি করে।দেশের অর্থনীতির ভাষায় সত্যিই অবাক লাগছে এই ব্যবসার সাথে জড়িত বাংলাদেশ অনেকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে মাছের আঁশ সাধারণত উচ্ছিষ্ট হিসেবে বিবেচনা করে ফেলে দেয়া হয় সেই মাছের আশুলিয়া কোন দেশে বৈদেশিক মুদ্রা হতে শুরু করেছে যার দিন দিন বাড়ছে প্রতিবছর ২০০কোটি টাকারও বেশি মাছের আঁশ এখন রপ্তানি করা হচ্ছে সম্ভাবনাময় এই মাছের আঁশ রপ্তানির বিস্তারিত জেনে নিই।

২০০ কোটি টাকা বার্ষিক আয় করে বাংলাদেশ মাছের আঁশ থেকে
ছবি:সংগৃহীত 

মাছ বছরগুলোর বটিয়াঘাটা ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন আর তারপর এক হাত দুই হাত গুনে প্রক্রিয়াজাত করণের মধ্য দিয়ে চলে যাচ্ছে জাপান চীন ইন্দোনেশিয়া ফিলিপাইন থাইল্যান্ড দক্ষিণ কোরিয়ারসহ অনেক দেশগুলোতে পরিসংখ্যান বলছে প্রতিবছর ২০০কোটি টাকার বেশি মাছের আঁশ রপ্তানি করা হচ্ছে বাংলাদেশের মাছের আঁশ এর চাহিদা এখন অনেক বেশি।

বড়বাজারে নিয়মিত মাচ কাটিন এই বইটি ওনারা একজন ভোলা মাছ কাটতে প্রতি কেজিতে ১০ টাকা করে এর বাইরে মাছের আঁশ বিক্রি করে একেকজন বছরে কমপক্ষে বাড়তি আয় করছেন ২০,০০০ টাকা শহরের শুধু বড়বাজার নয় আশেপাশের সব বাজারের বটি ওয়ালারা নাড়িভুঁড়ি ওয়াজ বিক্রি করে থাকেন কেউ কেউ তো আবার বাসা বাড়ি থেকেও মাছ সংগ্রহ করে বিক্রি করছেন তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা এই আজ চট্টগ্রামের আনোয়ারা বিদেশে রপ্তানি করেন কি তৈরি হয় এই মাছের আসে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন মাছের আসিয়াছে কুলাচল ফাইবার অ্যামাইনো এসিড ও বায়ু এডসেন্স ক্যাপাসিটির মত কয়েকটি বিশেষ গুণ হলে এই আশ্বাস দিয়ে তৈরি পাউডার ওষুধ শিল্প প্রসাধনী শিল্পখাত শিল্পসহ পরিবেশ সুরক্ষার রক্ষাকবচ পণ্য হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে প্রসাধনী শিল্পের অন্যতম কাঁচামাল হচ্ছে এই মাসের ৮ এর গুণনীয়ক উপাদানের কারণে।

রিকোনিল পুলিশের উজ্জ্বল ভাব ধরে রাখা এবং মেকআপ ব্রাশ তৈরি এটি কাজে লাগে এছাড়া মাছের আসে ওভার বেস ক্যাপাচিটি উপস্থিতির কারণেই আজ তারা তৈরি পাউডার কপার ও সীসার মত হেভি মেটাল জাতীয় পদার্থের দূষণ রোধে খুবই কার্যকরী কোলাজেন ফাইবার উপাদান শক্তি উৎপন্ন করে রিচার্জেবল ব্যাটারি তে বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্ন জাপান পিয়াস ব্যবহার করে মাছের আঁশ থাকায় কৃত্রিম কর্নিয়া ও কৃত্রিম হাত তৈরিতে ব্যবহৃত হয় অ্যামাইনো এসিড এর উপস্থিতির কারণে মাছের আঁশের পাউডার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পুষ্টি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় বড় হচ্ছে রপ্তানিবাজার রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে মাত্র ১০ থেকে ১২ জন ব্যক্তি রপ্তানি করে থাকেন তবে এই ব্যবসার সাথে সরাসরি জড়িত রয়েছে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মাছের আঁশের রপ্তানি মূল্য ছিল তিন লাখ ৪৫ হাজার।

বর্তমানে প্রতি বৎসর ২০০ কোটি টাকারও বেশি মাছের আঁশ সাত থেকে আটটি দেশের রপ্তানি হয় প্রতিবছর প্রায় আড়াই হাজার টন রপ্তানি হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যদি এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজর পড়ে তাহলে এই ব্যবসার পরিধি বাড়বে এবং বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হবে ।

 আরো পড়ুন;

চিনির দামে আগুন ;প্রতি কেজি চিনি কিনতে গুনতে হবে ১০০ টাকা 

চুল পড়া আর নয় দুচিন্তা এখন থেকে জাপানি নিনজা টেকনিক

ফুটবল খেলায় প্রথম সাদা কার্ড

পিরোজপুরে দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র কাঠের তৈরি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ"মমিন মসজিদ" 

সাত রং চা সিলেটর শ্রীমঙ্গলের বিখ্যাত চা

কিভাবে নামকরণ করা হলো জাতীয় ফুল, ফল, মাছ ,পাখি?




Next Post Previous Post